বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি বাংলাদেশের বৃহত্তম কয়লা খনি, যা দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলায় অবস্থিত। ১৯৮৫ সালে এই খনিটি আবিষ্কৃত হয় এবং ৬.৬৮ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। এখানে প্রায় ৩৯০ মিলিয়ন মেট্রিক টন কয়লার মজুদ রয়েছে এবং এটি বিটুমিনাস কয়লার একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। উইকিপিডিয়া অনুসারে এখানে বাণিজ্যিকভাবে কয়লা উত্তোলন শুরু হয় ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে। উইকিপিডিয়া অনুযায়ী
বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির কিছু বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:
আবিষ্কার ও উন্নয়ন:
১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর (জিএসবি) এই খনি আবিষ্কার করে, উইকিপিডিয়া অনুসারে এবং পরবর্তীতে এম/এস ওয়ার্ডেল আর্মস্ট্রং (একটি ইউকে ভিত্তিক সংস্থা) বিস্তারিত সম্ভাব্যতা স্টাডি সম্পন্ন করে।
মালিকানা ও পরিচালনা:
বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড (বিসিএমসিএল) এই খনি পরিচালনা করে, যা রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন পেট্রোবাংলার একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান।
কয়লার মজুদ:
খনিতে প্রায় ৩৯০ মিলিয়ন মেট্রিক টন কয়লার মজুদ রয়েছে।
ক্ষেত্রফল:
খনিটি ৬.৬৮ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত।
কয়লার ধরন:
এখানে বিটুমিনাস কয়লা পাওয়া যায়।
উত্তোলনের শুরু:
২০০৫ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে বাণিজ্যিকভাবে এখানে কয়লা উত্তোলন করা হচ্ছে।
ভূ-প্রকৃতি:
খনির এলাকাটি তিনটি অংশে বিভক্ত - উত্তর এলাকা (২৭০ হেক্টর), মধ্য এলাকা (৩০০ হেক্টর) এবং দক্ষিণ এলাকা (৮০ হেক্টর)।
